ইবোলা ভাইরাস এই মূহুর্তে এক বড় আতঙ্কের নাম। এটি প্রতিরোধে চাই সচেতনতা। উপদ্রুত কোনো দেশ থেকে দেশে প্রবেশকারী ব্যক্তিদের শারীরিক পরীক্ষা করাটা জরুরি। তাদের মাধ্যমে আমাদের দেশেও ছড়াতে পারে এ ভাইরাস।
প্রতিদিন দুই বেলা ডিজিটাল থার্মোমিটারে রোগীকে নিজ শরীরের তাপমাত্রা যাচাই করতে হবে| শরীরের তাপমাত্রা ১০০ দশমিক ৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বা আরও বেশি হলে জরুরি স্বাস্থ্য বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে|
সংক্রমণের দুই থেকে ২১ দিনের মধ্যে রোগীর শরীরে যেসব উপসর্গ দেখা যায়:
* জ্বর
* মাথাব্যথা
* ডায়রিয়া
* বমি
* পাকস্থলীতে ব্যথা
* অজ্ঞাত কারণে রক্তপাত বা কালশিটে পড়া
* মাংসপেশিতে ব্যথা
তিন সপ্তাহ ধরে স্থায়ী জ্বর, মাথাব্যথা ও শরীরব্যথার ব্যাপারে রোগীদের সতর্ক থাকতে হবে|
ইবোলার সংক্রমণ বন্ধ করতে হলে আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত শনাক্ত ও পরীক্ষা করা জরুরি|
আক্রান্ত ব্যক্তিকে আলাদা রাখতে হবে। সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের তিন সপ্তাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে|
স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। বন্য প্রাণীর মাংস খাওয়া থেকে সম্ভাব্য আক্রান্তদের বিরত থাকতে হবে|
সূত্র: সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন/লাইভসায়েন্স|